দেশে চীনা চীনা কোম্পানিগুলোর ৫০টি বিনিয়োগ প্রকল্প বাতিল করল কেন্দ্র । প্রকল্প গুলি পুর্নবিবেচনা করে সেগুলো দেশিয় সংস্থাকে দেওয়া হবে। সীমান্তে চিনের বড়বরতার পর থেকে চিনার প্রোডাক্ট বিরুদ্ধে বয়কটের ডাক দিয়েছে ভারত । বাতিল হয়েছে চিনের বড় বড় কন্ট্রাকও।
সংঘর্ষের পর থেকে বিনিয়োগের আবেদনের ওপর প্রভাব সম্পর্কে জানতে চাইলে দিল্লির এক জ্যেষ্ঠ ভারতীয় সরকারী কর্মকর্তা বলেন, এতে বিভিন্ন ছাড়পত্র প্রয়োজন। আমরা বর্তমানে আগের থেকে অনেক সতর্ক হয়েছি। নতুন বিনিয়োগ বিধি গুলোর মূল লক্ষ্য থাকা উচিত ছিল করোনা প্রাদুর্ভাবের সময় চিনের বিস্তারবাদী বিষয়গুলো ঠেকানো। কিন্তু বিতর্কিত সীমান্তে চিনের প্রবেশ ও সংঘর্ষ। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে অবনতি করেছে।
সূত্র তিনটি রয়টার্সকে জানিয়েছে, গত এপ্রিলে নতুন নীতি প্রণয়ন হওয়ার পর থেকে বিনিয়োগ ইস্যুতে ৪০ থেকে ৫০টি চীনা কোম্পানির আবেদন জমা পড়েছে। তবে সেগুলো এখনো অনুমোদন পায়নি। পর্যালোচনাধীন পর্যায়েই তা আটকে আছে। চীনা কোম্পানিগুলো ভারতীয় কনস্যুলেটে গিয়ে এর কারণ জানতে চাইছে। ভারতের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা, প্রতিরক্ষা, রাষ্ট্রীয় সুরক্ষা ও জনশৃঙ্খলার জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর’ হিসেবে অভিহিত করে এর আগে টিকটকসহ ৫৯টি চীনা অ্যাপ নিষিদ্ধ করে ভারত। জুনের ১৫ তারিখের ওই সংঘর্ষের পর ভারতজুড়ে চীনা পণ্য বর্জনের যে ডাক ওঠে কেন্দ্রের তরফ থেকে তার প্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
No comments:
Post a comment