২১ দিনের মধ্যে ১২ দিন লকডাউন কাটিয়ে ফেলল দেশবাসী। কিন্তু দেশজুড়ে সংক্রমণ কম হওয়া তো দূরে থাক। ক্রমশ তা বেড়েই চলেছে লাফিয়ে লাফিয়ে। পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যাও। এদিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য দফতরের তরফে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে ৬৯৩ জন সংক্রমিত হয়েছেন। এই একই সময়ের মধ্যে করোনার আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৩০ জনের। যা সাম্প্রতিক সময়ে সব থেকে বেশি। এই নিয়ে গোটা দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪,০৬৭। সরকারি সূত্র তেমনটাই জানাচ্ছে।
.
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে আরও জানানো হয়েছে, এই ৪,০৬৭ জন আক্রান্তের মধ্যে ১,৪৪৫ জনই তাবলিঘি জামাতের সঙ্গে যুক্ত। একদিনে ৩০ মৃত্যুর ফলে গোটা দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১০৯। এদিন আরও একটি চমকপ্রদ তথ্য জানানো হয় কেন্দ্রের তরফে। তা হল-আক্রান্তদের মধ্যে ৭৬ শতাংশ নাকি পুরুষ। অন্যদিকে করোনা আক্রান্ত হয়ে যাদের যাদের মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে ৮৬ শতাংশ মানুষের হাইপারটেনশন ও ডায়বেটিসের মতো অন্যান্য রোগের উপসর্গ ছিল।
.
তাবলিঘি জামাতের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তাদের সংস্পর্শে এসেছিলেন এমন প্রায় ২৫,৫০০ মানুষকে চিহ্নিত করে ইতিমধ্যেই কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। প্রসঙ্গত, গতকালই স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছিল যে গোটা দেশে সংক্রমণের ৩০ শতাংশ বেড়েছে জামাতের জমায়েতের কারণে। যত সময় যাচ্ছে, সরকারের সেই দাবিই যেন আরও স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
.
কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে আরও জানানো হয়েছে, এই ৪,০৬৭ জন আক্রান্তের মধ্যে ১,৪৪৫ জনই তাবলিঘি জামাতের সঙ্গে যুক্ত। একদিনে ৩০ মৃত্যুর ফলে গোটা দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১০৯। এদিন আরও একটি চমকপ্রদ তথ্য জানানো হয় কেন্দ্রের তরফে। তা হল-আক্রান্তদের মধ্যে ৭৬ শতাংশ নাকি পুরুষ। অন্যদিকে করোনা আক্রান্ত হয়ে যাদের যাদের মৃত্যু হয়েছে, তাদের মধ্যে ৮৬ শতাংশ মানুষের হাইপারটেনশন ও ডায়বেটিসের মতো অন্যান্য রোগের উপসর্গ ছিল।
.
তাবলিঘি জামাতের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং তাদের সংস্পর্শে এসেছিলেন এমন প্রায় ২৫,৫০০ মানুষকে চিহ্নিত করে ইতিমধ্যেই কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। প্রসঙ্গত, গতকালই স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানিয়েছিল যে গোটা দেশে সংক্রমণের ৩০ শতাংশ বেড়েছে জামাতের জমায়েতের কারণে। যত সময় যাচ্ছে, সরকারের সেই দাবিই যেন আরও স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
No comments:
Post a comment