আলো নিভিয়ে প্রদীপ জ্বালানোয় দুর্গাপুরে আক্রান্ত দুই, মাথা ফাটল একজনের!
প্রধানমন্ত্রী অনুরোধ মতো আলো নিভিয়ে প্রদীপ জ্বালাতে গিয়ে আক্রান্ত হতে হল। প্রদীপ জ্বালানো নিয়ে শাসকদলের এক নেতার সঙ্গে একটি পরিবারের সমস্যার সূত্রপাত হয়। পরবর্তী পর্যায়ে তা সংঘর্ষের রূপ নেয়। আর তাতেই তৃণমূলের হাতে আক্রান্ত হল ওই পরিবার। আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া হয় ওই পরিবারের গুড়শালায়। মাথাও ফাটে একজনের। দুর্গাপুরের ফরিদপুর থানার চন্দ্রডাঙা গ্রামের ঘটনা।
.
প্রধানমন্ত্রীর কথামতো দুর্গাপুরের চন্দ্রডাঙা গ্রামের একটি পরিবার গতকাল মোমবাতি জ্বালায়। তাতেই বিপাকে পড়ে তারা। আক্রান্তদের অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল নেতা অসিত হাজরা ওরফে পটল হাজরার নেতৃত্বে প্রায় ৩০ জন তাঁদের ওপর চড়াও হয়। মারধরে মাথা ফাটে উদয় পাল নামে এক যুবকের। তাঁর দাদাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে ফরিদপুর থানার পুলিশ। জখম ওই যুবককে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
.
আক্রান্ত যুবক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কথামতো রাত ৯টায় আমাদের গুড়শালের আলো নিভিয়ে দিয়েছিলাম। এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী অসিত হাজরা দলবল নিয়ে এসে চড়াও হয়। কোনও কিছু না বলেই আমার দাদাকে মারধর করতে শুরু করে। দাদাকে বাঁচাতে গেলে আমাকেও মারধর করা হয়। ইট, লাঠি দিয়ে মারায় মাথা ফেটে যায়। আমরাও তৃণমূল সমর্থক।‘
.
এ বিষয়ে ফরিদপুর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি সুজিত মু্খোপাধ্যায় বলেন, এই ঘটনায় রাজনৈতিক কোনও যোগ নেই। এরা জাম্পার নামিয়ে গোটা গ্রামের বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেন। আর সেই কারণে গ্রামের লোক ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তাঁদের ওপর চড়াও হয়। এদিন দুপুর একটা অতিক্রান্ত হওয়ার পরও দুর্গাপুরের লাউদোহা ফরিদপুর থানায় কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি কোনও পক্ষই। এমনটা জানা গিয়েছে থানা সূত্রে।
.
প্রধানমন্ত্রীর কথামতো দুর্গাপুরের চন্দ্রডাঙা গ্রামের একটি পরিবার গতকাল মোমবাতি জ্বালায়। তাতেই বিপাকে পড়ে তারা। আক্রান্তদের অভিযোগ, স্থানীয় তৃণমূল নেতা অসিত হাজরা ওরফে পটল হাজরার নেতৃত্বে প্রায় ৩০ জন তাঁদের ওপর চড়াও হয়। মারধরে মাথা ফাটে উদয় পাল নামে এক যুবকের। তাঁর দাদাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে ফরিদপুর থানার পুলিশ। জখম ওই যুবককে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
.
আক্রান্ত যুবক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কথামতো রাত ৯টায় আমাদের গুড়শালের আলো নিভিয়ে দিয়েছিলাম। এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী অসিত হাজরা দলবল নিয়ে এসে চড়াও হয়। কোনও কিছু না বলেই আমার দাদাকে মারধর করতে শুরু করে। দাদাকে বাঁচাতে গেলে আমাকেও মারধর করা হয়। ইট, লাঠি দিয়ে মারায় মাথা ফেটে যায়। আমরাও তৃণমূল সমর্থক।‘
.
এ বিষয়ে ফরিদপুর ব্লকের তৃণমূল সভাপতি সুজিত মু্খোপাধ্যায় বলেন, এই ঘটনায় রাজনৈতিক কোনও যোগ নেই। এরা জাম্পার নামিয়ে গোটা গ্রামের বিদ্যুৎ বন্ধ করে দেন। আর সেই কারণে গ্রামের লোক ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। তাঁদের ওপর চড়াও হয়। এদিন দুপুর একটা অতিক্রান্ত হওয়ার পরও দুর্গাপুরের লাউদোহা ফরিদপুর থানায় কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি কোনও পক্ষই। এমনটা জানা গিয়েছে থানা সূত্রে।
No comments:
Post a comment